ঈশ্বরের সৃষ্টি বড়ই বিচিত্র। তিনি আকাশ, চাঁদ-সূর্য, ঘাস, গাছপালা সৃষ্টির পর ভাবলেন এবার তিনি কী সৃষ্টি করবেন! কী দিয়ে তিনি এই সুন্দর জগৎ ভরিয়ে তুলবেন। তখন তিনি নানারকম পশুপাখি ও জীব- জন্তু সৃষ্টি করার সিদ্ধান্ত নিলেন। ঈশ্বর বললেন, জলে, স্থলে ও আকাশে সকল প্রকারের প্রাণী জন্মগ্রহণ করুক। তখনই সমুদ্রে মাছ, আকাশে পাখি ও স্থলে সব রকমের পশু জন্মাল। ঈশ্বর তাদের আশীর্বাদ করে বললেন, তোমাদের সংখ্যা বাড়িয়ে জল, স্থল ও আকাশ পরিপূর্ণ করো। (আদিপুস্তক- ১: ২০-২২)
জীববৈচিত্র্যে পৃথিবী সমৃদ্ধ হলো। তারা মানুষের জীবনের একটা বড় অংশ। মানুষের জীবন জীবের উপর নির্ভরশীল। জীবজগত থেকে মানুষ তার খাদ্য পেয়ে থাকে। তারা প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করে। জীবজগৎ ঈশ্বরের আশীর্বাদ লাভ করেছে। আবার মানুষও জীবজগতের মধ্য দিয়ে ঈশ্বরের আশীর্বাদ পেয়েছে।
ক) আশেপাশে যেসব পশু-পাখি ও প্রাণী রয়েছে তাদের দেখি। তাদের সাথে কীরূপ আচরণ করতে হবে তার উপর চারটি বাক্য লিখি।
খ) মিল করি: বাম পাশের তথ্যের সাথে ডান পাশের তথ্যের মিল করি।
- ঈশ্বর পশু-পাখি ও জীব-জন্তু সৃষ্টি করে তাদের আশীর্বাদ করলেন, বংশবৃদ্ধি করে তারা যেন পৃথিবী ভরিয়ে তোলে। মানুষের জন্য পশুপাখি ও জীব-জন্তু আশীর্বাদস্বরূপ।
Read more